ডাক প্লেগ রোগ (Duck Plaque Disease)
ডাক প্লেগ (Duck plaque) নামক ভাইরাস।
· হঠাৎ করে আক্রান্ত হয়ে অধিক হারে মৃত্যু শুরু করে।
· অত্যাধিক পানি পিপাসা থাকে।
· খাদ্য গ্রহণে অনীহা, মাতাহ নিচু করে শুয়ে থাকে।
· চখ দিয়ে পানি পরে।
· হঠাৎ ডিম পাড়া বন্ধ হয়ে যায়।
· কখনো কখনো পায়ে অবশতা দেখা যায়।
· শ্বাস কষ্ট, নাক মুখ দিয়ে তরল পদার্ত নির্গত হয়।
· আক্রান্ত হওয়ার পর এক সাপ্তাহের মধ্যেই মৃত্যু হয়।
· মৃত্যুর হার শতকরা ৯০-১০০ ভাগ পর্যন্ত হয়।
· মৃত হাঁসের খদ্যতন্ত্রের গত্র, হৃৎপিন্ড, যকৃক, ডিম্ব থলি এবং দেহাভ্যন্তরে অন্যান্য অঙ্গে জমাট রক্ত কণা দেখা যায়।
· রোগের লক্ষণ দেখে রোগের প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়।
· মৃত হাঁসের দেহের অভ্যন্তরে বিভিন্ন অঙ্ঘ পরিক্ষা করতে হয়।
· আক্রান্ত বা মৃত হাঁস গবেষণাগারে পরীক্ষা করে গবেষকগণ অতি সহজেই এ রোগ নির্নয় করতে পারে।
ডাক প্লেগ রোগের লক্ষণঃ
· হঠাৎ করে আক্রান্ত হয়ে অধিক হারে মৃত্যু শুরু করে।
· অত্যাধিক পানি পিপাসা থাকে।
· খাদ্য গ্রহণে অনীহা, মাতাহ নিচু করে শুয়ে থাকে।
· চখ দিয়ে পানি পরে।
· হঠাৎ ডিম পাড়া বন্ধ হয়ে যায়।
· কখনো কখনো পায়ে অবশতা দেখা যায়।
· শ্বাস কষ্ট, নাক মুখ দিয়ে তরল পদার্ত নির্গত হয়।
· আক্রান্ত হওয়ার পর এক সাপ্তাহের মধ্যেই মৃত্যু হয়।
· মৃত্যুর হার শতকরা ৯০-১০০ ভাগ পর্যন্ত হয়।
· মৃত হাঁসের খদ্যতন্ত্রের গত্র, হৃৎপিন্ড, যকৃক, ডিম্ব থলি এবং দেহাভ্যন্তরে অন্যান্য অঙ্গে জমাট রক্ত কণা দেখা যায়।
ডাক প্লেগ রোগ নির্ণয়ঃ
· রোগের লক্ষণ দেখে রোগের প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়।
· মৃত হাঁসের দেহের অভ্যন্তরে বিভিন্ন অঙ্ঘ পরিক্ষা করতে হয়।
· আক্রান্ত বা মৃত হাঁস গবেষণাগারে পরীক্ষা করে গবেষকগণ অতি সহজেই এ রোগ নির্নয় করতে পারে।
ডাক প্লেগ রোগের চিকিৎসাঃ
1. এ রোগে আক্রান্ত হাঁসের কোন চিকিৎসা নেই তবে,
2. সিপরোফ্লোসিন জাতীয় যেমন- এন্ডোসিন/ এনরক্স-১০, এনরো-১০/ সিনোফ্লক্স, সিপ্রোসল ইত্যাদি যে কোন একটি ১ মিলি ২ লিটার পানিতে মিশিয়ে ৫-৭ দিন খাওয়ালে উপকার হয়।
ডাক প্লেগ রোগের প্রতিরধঃ
a. পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা এবং স্বাস্থ্যপ্রদ ব্যবস্থাপনা এ রোগের প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধে সাহায্য করে।
b. নিয়মিত ভাবে ডাক প্লেগ ভ্যাকসিন প্রয়োগ করে এ রোগ প্রতিরোধ করা যায়।
No comments:
Post a Comment